OrdinaryITPostAd

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

বাংলাদেশ কারিগরি রিগরি শিক্ষা শিক্ষার্থীদের পেশাগত ব্যবস্থা করতে সাহায্য করে। ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা মেডিকেল এর মতো পড়াশোনার পাশাপাশি একটি বিকল্প প্রস্তাব করা হয়। দক্ষতা ও জ্ঞানের প্রযুক্তি শিক্ষা বলা হয়ে থাকে। অন্যান্য কাজের পাশাপাশি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা নিয়ে আরো জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারে।বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ভবিষ্যৎ কেমন তা বিস্তারিত জেনে নেই।
জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার জন্য মানুষের ভবিষ্যৎ অনেক ভালো হতে পারে চলুন আমরা জেনে নেই বিস্তারিত।

সূচিপত্রঃ

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাগত ব্যবস্থা

১৯৬৭ সালে এক নং সংসদীয় বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড স্থাপিত হয়েছিল। বাংলাদেশ কার সাপোর্ট এর উপরে বৃত্তিমূলক শিক্ষা,মূল্যায়ন, বাংলাদেশ কারিগরি ও উন্নয়নের সবকিছুর দায়িত্ব নিয়েছিল। দেখতে দেশের সকল পলিটেকনিক শিক্ষা অধিদপ্তর গুলো বাংলাদেশ সরকার কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবকিছু পরিচালনা করে থাকতেন। একজন অধ্যক্ষর মাধ্যমে তার সহযোগিতায় প্রশাসনিক বা একাডেমিক সবকিছু উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিচালিত করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড উন্নয়ন সাধন করে।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা সুফল

বাংলাদেশে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষার পরে তারা ডিপ্লোমার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী যখন এসএসসি পরীক্ষায় দেয় তখন সে ডিপ্লোমা পড়বে নাকি অন্য কিছু করবে তা বিবেচনা করতে হচ্ছে। যারা ডিপ্লোমার জন্য পড়াশোনা করছে তারা যখন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার পাস করে বেরিয়ে আসছে তখন তো তাদেরকে দিয়ে কোন ধরনের রংমিস্ত্রি কাজ করানো যাবে না বা সেলুনে কোন ধরনের কাজ করতে দেওয়া যাবে না। ডিপ্লোমা নিয়ে ব্যস্ত থাকে তাদেরকে অন্য কোন ধরনের প্রশিক্ষণের মধ্যে জ্ঞান অর্জন করানো হয় না।

শুধু অষ্টম শ্রেণি পাস করার পরে তার জিপিএ অনুযায়ী সে কোন দিকে যাবে তা বিবেচনা করে থাকে। সে জেনারেল পড়াশোনা করবে নাকি সে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাতে যাবে। এরপর সে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হওয়ার পর সে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করবে। যারা পড়াশোনার জিপিএ খারাপ করে তারা অধিকাংশই জনগণ বিদেশে গিয়ে নিম্ন শ্রেণীর কাজ করে থাকে। কিন্তু সে যদি দক্ষতার সাথে কারিগরি প্রশিক্ষণ নিয়ে বিদেশে যায় তাহলে সে ভালো পর্যায়ে চাকরি করতে পারবে।

আরো পড়ুনঃ বিসিএস ক্যাডার প্রিলিমিনারি পরিক্ষায় ভালো করার টিপস

জেনারেলে পড়াশোনা করার পরে ৯০ ভাগে কাজে আসে না কোন। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাহ্যিক জীবনে ভালোভাবে কাজে লাগাতে হবে যেন দৈনন্দিন জীবনে সে কোন একটা কিছু করতে পারে। এর জন্য তাকে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার দিকে অগ্রসর হতে হবে। কারিগরি শিক্ষা থেকে জ্ঞান অর্জন করলে সে অবশ্যই দৈনন্দিন জীবনে কোন একটি কিছু করতে পারবে।

অশিক্ষিতর মাধ্যমেই জনশক্তির রূপান্তরিত করে আমাদের দেশে বেকারত্বের হার কমানো সম্ভব হবে এবং দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে। এগুলোর মাধ্যমে আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে বেকারত্বের হার ধীরে ধীরে কমে যাবে।

জাতীয় উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব

শিক্ষা হলো সমাজে একটি মান উন্নত প্রক্রিয়া,আমাদের এই সমাজে সকল কাজকর্ম এবং উপাদানের সাথে শিক্ষা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের এই শিক্ষা আদিম যুগের সাথে গুরুত্বপূর্ণভাবে সম্পর্কিত হয়ে আছে। আদিম যুগে যারা বসবাস করত তারা নিজেরাই বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বিস্তার করত। নিজেরাই বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম যেমন পশু শিকার শাকসবজি লাগানো ইত্যাদি করে থাকতো। তাদের এই চিন্তা-ভাবনা আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনে শিক্ষাক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে যা কারিগরিক শিক্ষা বলা হয়ে থাকে।

আমাদের সরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে বেশিরভাগ গুরুত্ব দিচ্ছে শিক বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ওপর যা ভবিষ্যৎ জীবনে অনেক উন্নত করতে পারে। এখনকার ছেলেমেয়েরা,কিভাবে কারিগরি শিক্ষার গ্রহণ করে নিজ পায়ে দাঁড়াবে তা নিয়ে সরকার অনেক ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এখনকার সময়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জাতীয় উন্নয়নের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হল দক্ষ জনশক্তি। আর এই দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও আরো শক্তিশালী করে তুলবে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে যার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে এবং দক্ষ টিচার দ্বারা প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এখনকার যুগে দক্ষ কারিগরি প্রশিক্ষণ হচ্ছে আধুনিকতার একটি বড় পরিচয়। আমাদের দেশে অনেক ছেলে-মেয়ে আছে যারা কারিগরি শিক্ষার অভাবে নিজ পায়ে দাঁড়াতে পারে না। যার জন্য আমাদের বাংলাদেশ সরকার কারিগরি শিক্ষার জন্য বিভিন্ন ধরনের উন্নত মানের প্রযুক্তি নিয়ে আসছে।

বিশ্বজুড়ে এখন শক্তিশালী প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে যার জন্য দক্ষ কারিগরি প্রয়োজন পড়ছে। এর জন্য দক্ষ কারিগরি ছাড়া প্রযুক্তিগুলো অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে। সারা বিশ্বের উন্নত মানের প্রযুক্তি নির্মাণের ফলে কাজের ধরন এবং কাজ করার সময় বিভিন্নভাবে পরিবর্তন হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রযুক্তির উন্নতির বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ব্যক্তিদের রপ্তানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশগুলো প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। সবদিক থেকে বাংলাদেশ আয়তনের দিক থেকে ছোট হলেও জনসংখ্যায় বিশ্বে তার অবস্থান অষ্টম।

আমাদের দেশে বিশাল জনসংখ্যা হওয়ায় জনসংখ্যা কে জনসম্পদে পরিণত করা সম্ভব হলে আমাদের দেশের উন্নয়নের পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে এবং দেশের বেকারদের চাকরির অভাব দূর হবে। কারিগরি শিক্ষা জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুযায়ী বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার লক্ষ্যই হলো দেশ ও দেশের উন্নতি বিবেচনায় রেখে বেকারদের উন্নত মানের প্রযুক্তি ও জ্ঞানদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ ও জনসক্তি দ্রুত সম্প্রসারণ,অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও শ্রমের মর্যাদা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ  কারিগরি শিক্ষা বিভিন্নভাবে কাজ করে চলেছে।

দেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের কারিগরিব শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ২০১৯ এর মতে, বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি মোট ৭০৫২ টি বৃত্তি ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১১০০১৭৭ জন। এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষা অন্যতম ভূমিকা পালন করছে। এবং আমাদের দেশে বিভিন্নভাবে দক্ষ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। তাই বলা যায় জাতীয় উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

কারিগরি শিক্ষা বিস্তারে বঙ্গবন্ধুর অবদান

আমাদের দেশে শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে একটি ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিল আগামী প্রজন্মের ভাগ্য শিক্ষকদের ওপর নির্ভর করছে। শিশুদের যথাযথ শিক্ষার উপসরণ ঘটলে কষ্টে অর্জিত স্বাধীনতা অর্থহীন হবে। এছাড়া আমাদের দেশে বিনামূল্যে বই, শিক্ষা উপকরণ ও খাবার বিতরণের ব্যবস্থা করেছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ভাবনা সম্পর্কে ১৯৭০ এর নির্বাচনের সময় একটি ভার্সনে পাওয়া গেছে যে প্রথমত সুষ্ঠু সমাজ ব্যবস্থা করে তোলার জন্য শিক্ষা খাতে পুঁজি বিনিয়োগের চেয়ে উৎকৃষ্ট বিনিয়োগ আর কিছু হতে পারে না।

দ্বিতীয়তঃ নিরক্ষতা অবশ্যই দূর করতে হবে। চার থেকে পাঁচ বছর বয়স শিশুদের বাধ্যতামূলক অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের জন্য একটি ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭০ সালে যে ভাষণ দিয়েছিল তা শুধু ভাষণের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেনি। পরবর্তীতে তিনি ক্ষমতায় যাওয়ার পরে বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। যাওয়ার পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় কে জাতীয়করণ করেছিলেন এবং প্রাথমিক শিক্ষা সবার জন্য বিনামূল্যে উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন।

আরো পড়ুনঃ অ্যাসাইনমেন্ট লেখার সঠিক কৌশল ২০২৩

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাথমিক ,মাধ্যমিক, উচ্চ শিক্ষা কারিগরি সব জায়গায় আধুনিক ও মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। তার মধ্যে প্রাথমিক ও উচ্চশিক্ষা তিনি অকূল ভাবে পরিবর্তন এনেছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতায় আসার পরে উচ্চ শিক্ষা এবং ধনী গরিবের বৈষম্য দূর করে দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক শাসন প্রদান করেন এবং মঞ্জুরি কমিশন গঠন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই শিক্ষাগুলোতে যেমন অবদান রেখেছিলেন তেমনি ভাবে কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অত্যন্ত ভূমিকায় রেখেছিলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারিগরি শিক্ষা প্রদানের জন্য প্রাথমিক এবং উচ্চ শিক্ষার ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা পালন করেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের শিক্ষার প্রগতি অটল রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু দেখানোর নির্দেশে আমাদের দেশে একটি সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাই বলা যায় কারিগরি শিক্ষা বিস্তারে বঙ্গবন্ধুর অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার সমস্যা

১৯৭১ সালে ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পরিকল্পিতভাবে যেমন শিক্ষার বিস্তার ঘটেছে এবং কারিগরি শিক্ষার বিকাশ ঘটলেও নানা ধরনের সমস্যা থেকে যায়। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যেখানে বৃত্তিমূলক এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে চলেছে। আমাদের দেশে কি পরিমান প্রযুক্তির প্রয়োজন এবং জনশক্তির প্রয়োজন সেই দিকে খেয়াল রেখে কারিগরি শিক্ষাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আমাদের দেশে যত দিন যাচ্ছে বেকারত্বের হার বেড়ে চলেছে। এই বেকারত্বের হার বেড়ে চলার একমাত্র কারণ কারিগরি শিক্ষা প্রদান না করা।

কারিগরি শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশে ইন্সট্রাক্টর, ডিপ্লোমা ধারী, এমনকি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থী প্রতিবছর চাকরির কোন সুযোগ পাইনা। এর জন্য আমাদের দেশে কারিগরিক শিক্ষার চাহিদা থেকে যাচ্ছে। আমাদের দেশে বৃত্তিমুখী ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার অন্যতম বড় কারণ হলো ভাষার সমস্যা। আমাদের দেশের প্রায় সব শিক্ষার্থীরা মাতৃভাষার বই পড়ে শিক্ষা গ্রহণ করে। কিন্তু কারিগরি শিক্ষার বইগুলো ইংরেজি হওয়ার কারণে তা সবাই পড়তে পারে না।

তবুও কোঠারি কমিশন আঞ্চলিক বা মাতৃভাষার জন্য পলিটেকনিক ও ডিপ্লোমা স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে আঞ্চলিক বা মাতৃভাষায় বৃত্তিমূলক কারিগরি শিক্ষা পাঠ্য বই রচিত হয়নি। যার ফলে অনেক শিক্ষার্থীরা কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে না এটি একটি মূল এবং অন্যতম সমস্যা।

শেষ কথা

আমাদের মনে রাখা উচিত আমাদের সচেতনতার অভাব থাকার কারণে আমাদের আশেপাশে থাকার সুযোগ গুলো আমরা সব সময় কাজে লাগাতে পারি না। আমরা পরীক্ষায় পাশ করার পরে এই ব্যবসা, চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেই কিন্তু সবার জন্য এটা করা সম্ভব হয় না। আমাদের কারিগরি শিক্ষা থাকলে বেকারত্বের হার থাকবে না। তাই ভেঙ্গে না পড়ে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা থেকে জ্ঞান অর্জন করে সুযোগগুলো কাজে লাগিয়ে নিতে পারি। এতক্ষণ আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪