OrdinaryITPostAd

কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালন হয়

আমরা সকলে ১৯৫২ সালের ঘটনা এবং কথা জানি। আমাদের দেশের মাতৃভাষাকে রক্ষা করার জন্য এদেশের দামাল ছেলেরা রাজপথে আন্দোলন শুরু করে। পাকিস্তানি বাহিনীর হাতের গলিতে এদেশের লক্ষ্য মায়ের কোল থেকে সালাম ,বরকত ,রফিক ,রফিক, জব্বার সহ আরো নাম অজানা লাখ লাখ ছেলেগুলো মাতৃভাষা রক্ষার জন্য শহীদ হন। আমরা আপনাদের জানাবো কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালন হয়। ২১ শে ফেব্রুয়ারি কোথায় থেকে স্বীকৃতি পায়।
কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালন করা হয় তা আমরা কম বেশি সবাই জানি। আমরা এই পোস্টটিতে যারা ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস কি তা জানেনা তাদেরকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

সূচিপত্র

কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালন হয়

১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি কথা কম বেশি আমরা সবাই জানি। জাতিসংঘের স্বীকৃতির ফলে ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সমগ্র বাংলাদেশ এমনকি সারা বিশ্বেও এই দিবসটি পালন করা হচ্ছে।২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা প্রস্তাব পাস করে। এর জন্য পৃথিবীর সব দেশের ভাষাভাষীর কাছে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পায়। জাতিসংঘ ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃত দেয় ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর।

পুরো পৃথিবীর কাছে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে লাভ করেন বিশেষ মর্যাদা। পরের বছর ২০০০ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস পুরো বিশ্বের ১৮৮ টি দেশে এই আন্তর্জাতিক দিবস টি পালন করা শুরু করে। ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পেছনে এদেশের দামাল ছেলেদের স্বীকৃতি রয়েছে।২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে প্রতিবছরই মর্যাদার সঙ্গে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে খুব আনন্দের সাথে পালিত হচ্ছে।

আরো পড়ুনঃ তুরস্ক-সিরিয়ার ভূমিকম্পের পর ভূমিকম্পে বড় ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং ত্রিপুরা রাজ্যে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করেছে এই দিনটি।২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে দাবী শোনা যায়। তবে কানাডার বউ-ভাষিক ও বহু জাতি মাতৃভাষা প্রেমিকগোষ্ঠী প্রথম সফল উদ্যোক্ত হলেন এ দাবিতে।এ মাতৃভাষা প্রেমিকগোষ্ঠী সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালের ২৯ শে মার্চ জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে। আন্তর্জাতিক ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস নামে একটি দিবস ঘোষণার প্রস্তাব ও উপস্থাপন করেন। 

যেখানে তারা বল বলেছেন বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষাকে রক্ষা করার জন্য খুবই আত্মবিশ্বাসী এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সেটি ছিল মায়ের ভাষাকে অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই ফলে মাতৃভাষা দিবসের দাবিটি খুবই ন্যায় সঙ্গত। মাতৃভাষায় এই প্রেমিক গোষ্ঠীরা এই চিঠিতে সাত জাতি ও সাত ভাষার ১০ জন সদস্য স্বাক্ষর করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিব এর অফিস থেকে এ পত্র প্রেরকদের জানিয়ে দেওয়া হয় বিষয়টির জন্য নিউইয়র্ক কে নয়, প্যারিসে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংগঠন ইউনেস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। 

এরপরে প্রায় এক বছর সময় কেটে যায় তবুও ইউনেস্কো কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি। কানাডার প্রবাসী বাঙালি আব্দুস সালাম ও রফিকুল ইসলাম যারা ছিলেন মাতৃভাষা প্রেমিকগোষ্ঠীর সদস্য।মাতৃভাষা স্বীকৃতি লাভের জন্য এ বিষয়ে ইউনেস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেন তারা প্রথমে টেলিফোনে যোগাযোগ করেন এবং পরে চিঠি প্রেরণ করেন। ১৯৯৯ সালের ৩ মার্চ ইউনেস্কোর সদর দপ্তর ভাষা বিভাগের কর্মকর্তা আন্না মারিয়া একটি চিঠিতে রফিকুল ইসলামকে জানান,২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য তোমাদের এই উপস্থাপন টি খুবই আকর্ষণীয়।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল ফোন ব্যবহারে ১৫টি ক্ষতিকর দিক

ইউনেস্কো সংস্থার কোন একজন কর্মকর্তার কাছে এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছিল।২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস এর বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে উপস্থাপনের কোন সুযোগ নেই ইউনেস্কোর পরিচালনা পর্ষদের কোন সদস্য রাষ্ট্রের মাধ্যমে এটি সভায় তুলে ধরতে হবে। মারিয়া ইউনেস্কো পরিচালনা পর্ষদের কয়েকটি সদস্য দেশের ঠিকানাও পাঠিয়ে দেয় রফিকুল ইসলামকে। এই ঠিকানার মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, কানাডা, ফিনল্যান্ড ও হাঙ্গেরির নাম ছিল। 

ইউনেস্কোর সাধারণ পরিষদে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস বিষয়টি আলোচ্য সূচির অন্তর্ভুক্ত করতে হলে বেশ কয়েকটি দেশের পক্ষে প্রস্তাব পেশ করা জরুরি ছিল। সে অবস্থায় হাতে খুব কম সময় ছিলো। কেননা অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সাধারণ পরিষদের সভা বসবে। এ অবস্থায় রফিকুল ইসলাম কানাডা থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খুব দ্রুত যোগাযোগ করেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং গর্ভের বিষয় মনে করে মন্ত্রণালয় অতি দ্রুত প্রধানমন্ত্রীর অফিসে অনুমতি চেয়ে চিঠি পাঠিয়ে দেয়। 

আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সময় অল্পতার বিষয়টি ও উপলব্ধি করতে পেরে তিনি সব ধরনের জটিলতা থেকে বের হয়ে নথি অনুমোদনের কোন রকম প্রক্রিয়া ছাড়াই ইউনেস্কোর সদর দপ্তরের কাছে সরাসরি ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য প্রস্তাব পাঠিয়ে দেয় এবং কফিল উদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবটি ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ সালে প্যারিসে পৌঁছায়।সেসময় ইউনেস্কোর নির্বাহী পরিষদের ১৫৭ তম অধিবেশন এবং ৩০ তম সাধারণ সম্মেলন চলছিল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা পালনের জন্য ইউনেস্কোতে দুটি সমস্যা দেখা দেয়। এ অবস্থায় ইউনেস্কো ভেবেছিল ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস হিসেবে উদযাপন করতে গেলে বড় অংকের টাকা-পয়সার প্রয়োজন হবে। এমন খরচের কথা ভেবে ইউনেস্কো এই প্রস্তাবটি বাতিল করার চিন্তা ভাবনা করেছিল। এর সঙ্গে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক “ওহঃ,বৎহধঃরড়হধষ গড়ঃযবৎ খধহমঁধমব উধু’’ না একে পরিচিত করতে চান। এজন্য ইউনেস্কোর মহাপরিচালক এক লাখ ডলারের ব্যায় বরাদ্দের প্রস্তাব করেন।

দুই বছর পর নির্বাহী পরিষদের ১৬০ তম অধিবেশনে একটি সম্ভাব্যতা জরিপের মাধ্যমে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস এ বিষয়টি তুলে ধরার আদেশ দেয়। এর জন্য ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস টি ঘোষণার বিষয়টি চোখে পড়বে। ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস আন্তর্জাতিক দিবস করতে প্রায় দুই বছর সময় লেগে যেতে পারে।বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন শিক্ষা মন্ত্রী এ এস এইচ কে সাদেক এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করেন।

আরো পড়ুনঃ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়

এ এস এইচ কে সাদেক ছিলেন ওই অধিবেশনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতা। এ এস এইচ কে সাদেক সেই অধিবেশনে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য এবং পটভূমি সবার সামনে ব্যাখ্যা করেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষামন্ত্রীদের সাথে ঘরোয়া বৈঠক করে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা করেন।এবং ইউনেস্কোর সদস্যদের বোঝাতে সক্ষম হয় যে এই মাতৃভাষা দিবসটি পালন করতে এক ডলার ও খরচ হবে না।

এ দিবসটির বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আলোচিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবই ঘোষণার সব কাগজ পাতি পত্রিকায় সদস্য সচিব ডক্টর মোহাম্মদ হান্নান লিখেছেন শিক্ষা মন্ত্রী এ এস এইচ কে সাদেক একই সঙ্গে কথাগুলো ব্যক্তিগত কূটনৈতিক প্রচেষ্টাও চালান। এইভাবে দীর্ঘ প্রক্রিয়া পার হওয়ার পর ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে মর্যাদা লাভ করেন।এই মাতৃভাষা দিবসটি উদযাপনের জন্য মূল প্রস্তাব ছিল বাংলাদেশ এবং সৌদি আরব।

আর এই বিষয়টিতে একইভাবে সমর্থন করেছিল ইতালি, ইরান, কোস্ট, ইন্দোনেশিয়া, ডোমিনিকান রিপাবলিক, ওমান, পাকিস্তান, কোমরোস, নিউ গিনি, ফিলিপাইন, ভারত ইত্যাদি দেশগুলো। এর ফলে আজ পালিত হচ্ছে ১৯৯৯ সাল একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মুক্তি পাওয়া মাতৃভাষা দিবসটি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি পালনে কর্মসূচি

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের কথা মনে পড়লে এখনো আমাদের শরীর কেঁপে ওঠে। লাখ লাখ এদেশের ছেলেরা বিশেষভাবে কর্মসূচি পালন করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের সাথে নির্দেশের মাতৃভাষা রক্ষার জন্য হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীদের সাথে যুদ্ধ করেছিল। আর এই যুদ্ধে হাজারো মায়ের কোলের সন্তান শহীদ হয়েছেন জাহাজও আমরা বলতে পারিনি। প্রায় ৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে আমরা এ মাতৃভাষা এবং শহীদ দিবস পেয়েছি। যা বাংলাদেশে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিন। 

এর জন্য শহীদদের সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানিয়ে আমাদের দেশের সকল মানুষ একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন করি। আমাদের দেশের স্কুল কলেজ অফিস আদালত সহ নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস এবং শহীদ দিবস উদযাপনের জন্য একুশে ফেব্রুয়ারি ভোর বেলায় উঠে ফুলে তোড়া নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা ও সম্মান জানায়। এবং একুশে ফেব্রুয়ারির গান গেয়ে সারাদিন এই উদযাপনটি পালন করে।

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ও এই মাতৃভাষা দিবস এবং শহীদ দিবস টি গুরুত্ব সহকারে উদযাপন করে।

একুশে ফেব্রুয়ারিতে স্কুল-কলেজের কর্মসূচি

একুশে ফেব্রুয়ারি দিন ভোর বেলায় ‍ সকল স্কুল এবং কলেজ থেকে রেলি এবং প্যারেট করানো হয়। রেলি এবং প্যারেড শেষে বিভিন্ন জায়গায় চিত্র অংকন প্রতিযোগিতা কর্মসূচি পালন করা হয়। এই কর্মসূচিতে মাতৃভাষা এবং শহীদদের স্মরণে চিত্রাংকন করানো হয়। চিত্রাংকন শেষে ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে ছোটখাটো অনুষ্ঠান করানো হয়। সকল স্কুল এবং কলেজ এই কর্মসূচি গুলো মনের মত করে পালন করে একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস উদযাপনটি শেষ করে।

শেষ কথাঃ ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস

পরিশেষে বলা যায় লক্ষ্য ভাইয়ের বিনিময়ের আমরা এই ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং মাতৃভাষা দিবস টি পেয়েছি। লক্ষ মায়ের সন্তানগুলো আজ আমাদের শিখিয়ে গেছে কেমন করে মাতৃভাষা রক্ষা করতে হয়। ১৯৫২ সালের এই ভাষা আন্দোলন বিদেশের এবং আমাদের পুরো বাংলাদেশে এখন শিক্ষনীয় বিষয় হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি কত সাল থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালন করা হয়। পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। ভালো ভালো পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪