অল্প জায়গায় সবজি চাষ - বিদেশী সবজির তালিকা

সূচিপত্রঃ অল্প জায়গায় সবজি চাষ

অল্প জায়গার মধ্যে আপনি পালং শাক, ধনিয়া পাতা ও মোলার চাষ করতে পারবেন। এছাড়াও আশেপাশে যতটুকু জায়গা থাকবে এর মধ্যে আপনি বেগুনের ছাড়াও লাগাতে পারবেন। অল্প জায়গার মধ্যে আপনি বিলাতি ধনিয়া পাতাও লাগাতে পারবেন। আপনার বাসার আঙ্গিনায় অথবা আপনার বাসার মধ্যে যতটুকু জায়গা থাকবে এর মধ্যে আপনি মাচা তৈরি করে সবজি চাষ করতে পারবেন। পর্যাপ্ত জায়গার মধ্যে মাচা তৈরি করার পরে বাজারে অনেক ধরনের ছুরি কিনতে পাওয়া যায় এগুলো আপনি 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে কি খেজুর পাওয়া যায় - দুধ খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

তার উপর রেখে অনেক ধরনের সবজি বীজ রোপন করতে পারবেন এবং চারা লাগাতে পারবেন। এগুলো লাগানোর জন্য আপনার উপযুক্ত যেসব মাটি রয়েছে এগুলো ঝুড়ির মধ্যে দিতে হবে। মাচা তৈরি করার পর যেসব ঝুড়ি থাকবে এর মধ্যেও উপযুক্ত সবজি হল ফুলকপি এবং ভ্রুকলি। এগুলো চাষ করলে অনেক ভালো ফলন দেয়। আবার আপনি মাচার নিচেও জায়গা করে উপযুক্ত মাটি দিয়ে বেগুন এর চারা লাগাতে পারবেন। আপনার বাসার আঙিনায় যে স্থান রয়েছে বা বাসার মধ্যে যদি কোন ধরনের রোধ না পরে তাহলে আপনি উপরোক্ত যে সব সবজি রয়েছে এগুলো চাষ করতে পারবেন।

সব থেকে ছোট সবজি কোনটি

সব থেকে ছোট সবজির মধ্যেও একটি সবজি হল মানকাই। এই সবজির আকার জিরো পয়েন্ট পাঁচ বা এক ইঞ্চির কম হয়ে থাকে। এই এত ছোট সবজি হওয়ার কারণ হলো প্রাকৃতিক মাধ্যমে খাদ্য সহজেই যেগুলো অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে এই অ্যাপ্লিকেশন গুলিতে সহজে একসাথে হতে পারে। মানকাই এই সবজিটি অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে এর জন্য এটা নিয়ে অনেক গর্ব করে থাকে। এটা ব্যাখ্যা করেছিলেন হিমুমানের মার্কেটিং ও বিজনেস ডেভেলপমেন্ট। মানকায়ে সবজির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা এবং অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিনের জন্য স্বাস্থ্য প্রদানের সুবিধা তৈরি করে।

এটির অনেক সুন্দর একটি নিখুঁত সমাধান রয়েছে যেমন ভিনেগার এ সমাধান দিয়ে থাকে ঠিক তেমনি মানকায়ো এর সবজির সমাধান দিয়ে থাকে। মানকায় এই সবজির গুণ হলো হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরের যে অ্যামিনো এসিড রয়েছে এগুলো সব কিছু সামগ্রিকভাবে নির্ভর করে থাকে। মানকায়ে অতিরিক্ত পরিমাণ প্রোটিন রয়েছে যেমন অনেক ধরনের শাকসবজি রয়েছে সেগুলো হল শিপ্রোলিনা, পালং শাক ও কালী এগুলো সব থেকে বেশি শক্তিশালী সবজি হল মানকায় কিন্তু এর আকার অনেক ছোট।

এটা আবার হাইড্রোপনিকস এর মধ্যে ব্যবহার করে থাকে। তাই এর নামকরণ করা হয়েছে মানকাই অর্থাৎ পুষ্টিযুক্ত ভেজিটেবল বা সবজি। যেসব সবজি অতিরিক্ত পরিমাণ চাষ করা হয় এগুলো বাজার যার চাহিদা অনুযায়ী কৃষকরা অতিরিক্ত পরিমাণ চাষ করে থাকে।

সবজি ফসল মানে কি

সবজি ফসল মানে হলো মানুষের প্রোটিনযুক্ত খাদ্যের জন্য একটি উপযোগী উদ্ভিদকে বলা হয়। সবজি ফসল কে মানুষ বাবা বিভিন্ন ভাবে বলে যেমন শাকসবজি আবার অনেকে বলে শাক ও সনজিও বলে। যেমন আমিষ রয়েছে ঠিক তেমনি শাকসবজি অথবা শাক-সঞ্জী কে নিরামিষ বলা হয়ে থাকে। সাধারণ ভাষায় বলা যায় যে উদ্ভিদ অর্থাৎ গাছের পাতা ভাজি করে যেগুলো খাওয়া হয় এগুলোকে শাকসবজি বলে। সবজি ফসলের মধ্যে যেমন কয়েকটি নাম হলো কলমি শাক, পালং শাক, পুঁইশাক, লাল শাক ও সবুজ শাক।

সবজির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য যেমন বাদাম এবং ফল এগুলো ও ডাল সবজির মধ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতে এই শাকসবজি খেয়ে সবুজ উদ্ভিদ জগদ হিসেবে বলে থাকে। ৭ হাজার খ্রিস্টাব্দ এ সময়ে সবজি চাষ করা শুরু হয়েছিল আনুমানিক ধারণা করা যায়। বর্তমান যুগে সবজি ফসল দেশে-বিদেশে সব স্থানে জন্মায় এবং কৃষকরা সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেছেন যে কিভাবে সবজি ফসল চাষ করা যায়।

সময় এবং মৌসুমের দিকে তাকিয়ে সবজি ফসল উৎপাদন অর্থাৎ জন্মে থাকে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে সবজি ফসল রপ্তানি করা হয়। এই সময়ে একজন কৃষকের জীবন নির্ভর করে সবজি ফসলের উপর। তা এখন মানুষ তার বাসার আঙিনায় বা আশেপাশে যদি অল্প জায়গায় সবজি চাষ করতে চাই তাও জন্মাতে পারে।

আমাদের দেশে শীতকালে সবজি বেশি পাওয়া যায়। শীতকালে বিভিন্ন ধরনের সবজি বাজারে দেখা যায়। আপনি যদি শীতকাল এই মৌসুম ছাড়া সবজি দেখে থাকেন তাহলে শীতকালে যে সব সবজি জন্মায় এসব সবজি দেখতে পাবেন না। শীতকালে বহু ধরনের সবজির চাষ করা যায় এবং যেসব সবজি চাষ হয় এগুলোর পুষ্টি সম্পর্কে বললে শেষ হবেনা। বাণিজ্যিক অবস্থায় মানুষ তাদের ছাদেও সবজি চাষ করে থাকে। যারা ছাদে সবজি চাষ করে তারা অনেক সৌখিন হয়ে থাকে। শীতকালীন সময়টা হলো সবজি চাষ করার জন্য একটি উপযোগী সময়।

আরো পড়ুনঃ পেঁপে পাতার রস বানানোর নিয়ম - পেঁপে খাওয়ার ঔষধি গুণ

আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে যেসব সবজি চাষ করতে পারবেন এসব সবজিগুলো হলো মটরশুটি, পালন শাক, গাজর, বাঁধাকপি, মুলা, ফুলকপি, বেগুন, লাল শাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, আলু ও বরবটি এগুলো হলো উল্লেখযোগ্য সবজি। এগুলো সব যে আপনারা যারা খুব সৌখিন মানুষ রয়েছেন তারা বাসার ছাদে অথবা বাসার আঙিনায় চাষ করতে পারবেন এগুলো সবজি খুব দ্রুত বর্ধনশীল ফসল হিসেবে পরিচিত।

বিদেশি সবজির তালিকা

এখন বেশিরভাগ চাষিরা বিদেশি সবজি চাষ করছেন। গ্রামের আকাবাকা রাস্তা দিয়ে যখন যায় তখন দেখা যায় বিদেশি সবজি অতিরিক্ত পরিমাণ চাষ করছে। বিদেশি সবজিগুলো হল চাইনিজ পাতা, লেটুস পাতা, ব্রকলি, বিটরুট, ট্যাপসিকাম, স্কোয়াশ, বেবিকর্ন, থাই তুলসী, ফ্রেন্ডস বিন, সেলারিপাতা, চাইনিজ সহ শিমলা মরিচ এরকম বিভিন্ন জাতের বিদেশী সবজি চাষিরা চাষ করছে। ইমোতে বুঝা যায় যে বাইরের দেশে সবজি যারা বাংলাদেশের চাষ করছেন বাজারজাত করার সময় অধিক মূল্যে বিক্রি করতে পারছেন।

তাই এখন বাংলার কৃষকরা বিদেশী সবজি চাষ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। এদের কোন ধরনের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় নাই। তারা নিজেই ইচ্ছাকৃতভাবে বীজ সংগ্রহ করে রোপন করা শুরু করে দিয়েছে। বিদেশি সবজি চাষ করার মাধ্যমে চাষীরা অধিক পরিমাণে বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছেন।